হয়ত তোমায় পাবোনা

তুমিতো জান
অতিতের কত দুস্যহ নিশীথ পারি দিয়েছি আমরা
আজ তা পুর্ণ তিথীতে পরিপুর্ণ হল
ব্যথার স্রোতের স্রোতস্থিনি প্রস্থে অনেক বড় হয়ে গেল
মাংস পুরে খসে যায় জানি
কিন্তু আজ রক্তে আগুন ধরলো
কি দুস্যহ যন্ত্রনায় জন্মদাত্রী আমায় জন্ম দিয়েছিল
কি জানি তার যন্ত্রনার অভিশাপ?
বোধ হয় আজো আমার পিছু ছাড়েনি
মন প্রাণ গঠনে আজো আমি মানুষ
প্রিয়া আমার,
এক অসংলগ্ন প্রনয়ে আমরা আবদ্ধ হলাম
তোমার সরল মুখখানি
আমার দ্ৃষ্টি আর এড়াতে পারলনা
অতিতের কোন স্ম্ৃতীতে স্বার্থের কোন ভুলতো নেই?
তবে এ কোন প্রনয়ের পরিনতি
অন্যায়তো করিনি?
শুধুই ভালবেসেছিলাম
তবুও তোমায় পাবনা
আমার মনের অকল্পনীয় চিনতা
যেমনটা না মানার ম্ৃত্যু
একবিংশ শতাব্দির সন্তান আমি
তারুন্যতায় ভরপুর
তবে দুখের যেন বার্ধক্য এসে গেল
প্রিয়া আমার
তোমার গলায় বুঝি হার পড়ানো আর হলনা
কোনো এক জোছনার রাতে
তোমার উরুতে মাথা রাখা আর হলনা
তবে আর দিওনা মনের দুয়ারে তালা
যে আছে কাছেই আছে
ভালবাসা দিও ভালবাসার অভাব হবেনা
আর আমি?
হ্য ভালবাসব
ওই দুরের নিলিমায় হারিয়ে যেতে যেতে
চাদের কাছাকাছি হয়তো ওই ছায়াপথ ধরে
মিশে যাব অসীমের এক নতুন দেশে
বসন্তের হাওয়ায় অশ্বথের পাতায়
কোনো এক জোছনার রাতে তারা হয়ে তোমার উঠোনে
হয়তো তোমার নিরবতায়
পরিচিত গানের মাঝে
সময়ের আবর্তনে আয়নায় দাড়িয়ে একটু হেসো
তোমায় নয়
মনে পড়লে আমায় পাবে তোমার পাশে্